টেলিগ্রাম থেকে ইনকাম করার সেরা ৭ উপায়

আপনার নিশ্চয়ই সকলেই জেনে থাকবেন যে, আজকাল টুকটাক ইন্টারনেট ব্যবহার করার দক্ষতা এবং কিছু ইন্টারনেট ব্রাউজিং আইডিয়া থেকে ইন্টারনেট থেকে আয় করা হয়ে উঠেছে সত্যিই সহজ ও স্বাচ্ছন্দ্যময়।

হ্যাঁ, ইন্টারনেট থেকে আয় করার জন্য নানাবিধ উপায় রয়েছে, আপনি চাইলে ইন্টারনেট কমিউনিটি এর অনেক মাধ্যম যেমন বিভিন্ন সোশাল মিডিয়া প্লাটফর্ম বা অ্যাপ এর এডভারটাইজিং সেলস, পেইড সাবস্ক্রিপশন, ডোনেশস, সেলস অফ গুডস এন্ড সার্ভিস, পেইড সাবক্রিপশন, রেফারেল ইনকাম, এফিলিয়েট মার্কেটিং থেকে সহজেই আয় করতে পারেন। অনলাইন থেকে আয় করার মধ্যে বহুল উল্লেখযোগ্য ও জনপ্রিয় একটি মাধ্যম হচ্ছে টেলিগ্রাম।

রিয়েল টেলিগ্রাম গ্রাহকরা পান

104 SasinParaksa istock telegramm 289067 3ed341b61280076d
বিষয়বস্তু

টেলিগ্রাম কি?

টেলিগ্রাম হচ্ছে মূলত একটি ক্লাউডভিত্তিক, ক্রস প্লাটফর্ম, ওপেন-সোর্স মেসেঞ্জার।

মূলত টেলিগ্রাম কী?

টেলিগ্রাম হল একটি টেলিকমিউনিকেশন অ্যাপ যা আপনাকে বিষয়ভিত্তিক চ্যানেল চালু করতে এবং আপনার ফোনের কন্টাক লিস্টের সকল টেলিগ্রাম ব্যবহারকারীদের নিয়ে গ্রুপ তৈরি করতে, ও আপনার সাথে সম্পর্কিত অসংখ্য টেলিগ্রাম ব্যবহারকারী ব্যাক্তিদেরকে আপনার সাথে এড করতে পারে। শুধু তাই নয়, টেলিগ্রাম আপনাকে আপনার চ্যানেল, গ্রুপ খুজে পেতে, ও সাবস্ক্রাইব করতে, আপনার ব্র্যান্ডের প্রচার করতে এবং পণ্যের এডভারটাইজিং করতে দেয়। এটি আপনার সকল বন্ধু, প্রিয়জন, অফিস, ব্যবসা ও সকল পরিচিতদের সাথে দ্রুত-টেক্সট এবং যোগাযোগ করার জন্য একটি উদ্ভাবনী মানের যোগাযোগ পদ্ধতির সুযোগ দেয়।

টেলিগ্রাম মানে কি?

টেলিগ্রাম যন্ত্র দ্বারা প্রেরিত খবর, সংবাদ, বার্তা। মূলত টেলিগ্রাম শব্দটি টেলিগ্রাফ শব্দ থেকে নেওয়া।

টেলিগ্রাম অ্যাপ এর কাজ কি?

এটি হচ্ছে এমন একটি অ্যাপ যা চাইলে ব্যবহারকারীরা হোয়াটসঅ্যাপ, ফেইসবুক, ভাইবার মেসেঞ্জার এর বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। অনেকে গুগোল কিংবা অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিনে সার্চ করে থাকে কিভাবে টেলিগ্রাম থেকে আয় ২০২৩ করব? হ্যাঁ! আপনারা টেলিগ্রাম থেকে সহজেই আয় করতে পারবেন, টেলিগ্রাম থেকে টাকা ইনকাম করার অনেক উপায় রয়েছে যা নিয়ে আজকে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করেছি।

কিভাবে টেলিগ্রাম থেকে আয় করা যায়?

টেলিগ্রাম অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে বিভিন্ন উপায়ে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।যদি আপনি টেলিগ্রাম থেকে অর্থ উপার্জন করতে চান তাহলে টেলিগ্রামের অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে এক্সটার্নাল কিছু পদ্ধতি আছে যেগুলো অবলম্বন করে সেখান থেকে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।

যদি আপনি আপনার হাতে থাকায় স্মার্ট ফোন দিয়ে টেলিগ্রাম ব্যবহার করে অর্থ উপার্জন করতে চান তাহলে অবশ্যই আজকের এই আর্টিকেল সম্পূর্ণ মনোযোগ দিয়ে পড়ুন। যারা এখন পর্যন্ত জানেন না কীভাবে টেলিগ্রাম ব্যবহার করে তা থেকে অর্থ উপার্জন করবেন তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেল।

টেলিগ্রাম থেকে কিভাবে আয় করবেন? কিছু জনপ্রিয় ও উল্লেখযোগ্য কিছু পদ্ধতি;

1.এডভারটাইজিং সেলসঃ

বিভিন্ন সেলস ওয়েভসাইট এর লিংক, বা আপনার পন্য বিক্রয় করার জন্য এড পাব্লিশ করে টেলিগ্রাম থেকে সহজেই আপনি আয় করতে পারেন। এক্ষেত্রে, আপনার চ্যানেলের পণ্য, ও বিভিন্ন মার্কেটপ্লেস লিংক, ও প্রোডাক্ট এর এডভারটাইজমেন্ট বিক্র্য় করার  মাধ্যমে আপনি টেলিগ্রাম থেকে আয় করতে পারেন৷ 

2.পেইড সাবস্ক্রিপশনঃ

বর্তমান সময়ে পেইড সাবস্ক্রিপশন চালু করে টেলিগ্রাম থেকে আয় করার বিষয়টি ব্যাপকভাবে জনপ্রিয়তা পেয়েছে। 

ধরে নিন আপনি একজন ওয়েব ডিজাইনার এবং ওয়েব ডেভলপার। আপনার কাছে ওয়েবসাইটের অনেকগুলো টুলস এবং অনেকগুলো সফটওয়্যার রয়েছে যা আর কারো কাছে নেই। আপনি যদি পেইড সাবস্ক্রিপশন চালু করে সেগুলো অন্যের কাছে

বিতরণ করতে চান তাহলেও কিন্তু সেখান থেকে আয় করতে পারবেন। অর্থাৎ মনে করুন আপনার কাছে একটি জনপ্রিয় ওয়াডপ্রেস থিমস রয়েছে যা আপনিও ফ্রিতে কাউকে দিতেচাচ্ছেননা।তাহলে আপনার করনীয় কি হবে? 

এক্ষেত্রে পেইড সাবস্ক্রিপশন চালু করবেন, যাদের এই ওয়াডপ্রেস থিমস প্রয়োজন রয়েছে তারা সেই সাবস্ক্রিপশন নিয়ে থিমটি ডাউনলোড করতে পারবেন।

ঠিক একই ভাবে আপনি যদি কনটেন্ট ক্রিয়েটর হয়ে থাকেন তাহলে প্রিমিয়াম কনটেন্টগুলো কাউকে ফিরিয়ে না দিয়ে টেলিগ্রামে পেইড সাবস্ক্রিপশন চালু করে সেখান থেকে অর্থ উপার্জন করতে পারেন।

3.ডোনেশনঃ

যখন আপনার টেলিগ্রাম এ হাজার হাজার মেম্বার থাকবে কিংবা হাজার হাজার ফলোয়ার তৈরি হবে তাহলে আপনি তাদের ডোনেশনের জন্য রিকোয়েস্ট করতে পারেন।

এক্ষেত্রে আপনি এমন ছোট-ছোট এমাউন্ট তাদের কাছে চাইবেন যেন প্রত্যেকটা মেম্বার তা দিতে সক্ষম হয়।যখন একজন করে ছোট ছোট অংকে ডোনেশন করবে সেই অংকটি সবাই মিলে অনেক বড় হয়ে যাবে।

আশা করছি কিভাবে ডোনেশন নিয়ে টেলিগ্রাম থেকে আয় করবেন এ বিষয়ে আপনাকে আর বুঝিয়ে বলতে হবে না। তবে চেষ্টা করবেন ডোনেশন না নিয়ে অন্য কিছু করে টেলিগ্রাম থেকে আয় করার। কেননা বর্তমান সময়ে ডোনেশন নিয়ে টেলিগ্রাম থেকে মানুষ আয় করার কথা বললেও সেই টাকাগুলো অযথা এবং বৃথা নষ্ট করে।এবং এতে অনেক সময় নষ্ট হয়। 

4.সেলস অফ গুডস এন্ড সার্ভিসঃ

আপনাদের সকলের হয়তো জানা আছে যে অনলাইনে এখন অনেক প্রোডাক্ট রিসেলিং অ্যাপ্লিকেশন এবং ওয়েব সাইট আছে যেগুলো ব্যবহার করে টেলিগ্রাম থেকে ইনকাম করা সম্ভব।

  • আপনাকে প্রথমেই সেই প্রডাক্ট সেলিং ওয়েবসাইটস অথবা অ্যাপ্লিকেশনগুলোতে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে।
  • এরপর আপনি যে রেসেলিং ওয়েবসাইট অ্যাকাউন্ট তৈরি করেছেন সেখান থেকে বাছাই করে পছন্দনীয় কিছু প্রোডাক্ট রিসেলিং করার জন্য সিলেক্ট করতে পারেন।
  • এরপর রিসেলিং করার জন্য যে প্রোডাক্ট গুলো চয়েজ করেছেন তা আপনার টেলিগ্রাম চ্যানেলে আপলোড করতে পারেন।যখন কোন মেম্বার সেই প্রোডাক্টগুলো ক্রয় করবে সেখান থেকে আপনি হিউজ পরিমান অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।

5.পেইড পাবলিকেশনঃ

যদি আপনার কোন বাংলা টেলিগ্রাম চ্যানেল এর মধ্যে হাজার হাজার ফলোয়ার অথবা মেম্বারস থাকে তাহলে আপনি পেইড প্রমোশন করে আপনার সেই টেলিগ্রাম চ্যানেল থেকে আয় করতে পারেন৷ এখনকার সময়ে যেকোন ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান প্রোডাক্ট সার্ভিস ভিডি ও অথবা ব্লগ প্রত্যেকেরই নিজস্ব একটি মার্কেটিং চিন্তাভাবনা তৈরি হয়ে গিয়েছে। তাই সবাই তাদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান কিংবা সার্ভিসগুলো বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া-প্ল্যাটফর্ম এবং গুগোল এই প্রমোশনগুলো করার জন্য বিজ্ঞাপন দিয়ে থাকে।

6.এফিলিয়েট মাকের্টিং;

অনলাইন জগতে ইন্টারনেটে বিভিন্ন ধরনের প্রোডাক্ট এবং সার্ভিস হাজার হাজার ই-কমার্স ওয়েবসাইট বিক্রয় হয়।আপনি চাইলে সে সকল ওয়েবসাইটগুলোর এফিলিয়েট লিংক আপনার এই টেলিগ্রাম চ্যানেল এ শেয়ার করার মাধ্যমে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে টেলিগ্রাম থেকে আয়করতে পারবেন।

আপনি অবশ্যই জানেন বর্তমান সময়ে অনেক ওয়েবসাইট তাদের অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম চালু করেছে। আপনি চাইলে সেই আফিলিয়েট লিংকগুলো আপনার এই টেলিগ্রাম গ্রুপ কিংবা চ্যানেলে পাবলিশ করতে পারেন।

যখন কোন মেম্বার সেই আফিলিয়েট লিংক এ ক্লিক করে উক্ত প্রোডাক্ট পার্সেস করবে তখন আপনি সেই ক্রয়কৃত প্রোডাক্ট থেকেপার্সেন্টেজ হারে কমিশন পাবেন। এভাবেই আপনি আপনার টেলিগ্রাম চ্যানেলকে একটি অ্যাফিলিয়েট স্টোর হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন আর টেলিগ্রাম চ্যানেল থেকে উপার্জন করতে পারেন।

7.রেফারেল ইনকামঃ

আমরা মূলত প্লে-স্টোরে অনেকগুলো এপ্লিকেশন পাই যে অ্যাপ্লিকেশন গুলো শুধুমাত্র রেফার করার জন্যই টাকা দিয়ে থাকে। তাই ঐ সকল অ্যাপ এর রেফারেল লিংক গুলো যদি আপনি আপনার টেলিগ্রাম চ্যানেল এ শেয়ার  করেন তাহলে যখনই মেম্বারগন উক্ত অ্যাপ্লিকেশন গুলি ডাউনলোড করবে তখন আপনি সেখান থেকে কমিশনসহ আয় করতে পারবেন।

যেমন কিছুদিন পূর্বেও টিকটক ও বিভিন্ন সোশ্যাল কমিউনিকেটিং অ্যাপ তাদের অ্যাপ্লিকেশনের প্রচার এবং প্রসার এর জন্য রেফারেল সিস্টেম চালু করেছিল। 

হয়তো সেটি এখনও বিদ্যমান থাকতে পারে।  আপনি চাইলে টিকটকের ও বিভিন্ন অ্যাপগুলোর রেফারেল লিংক আপনার টেলিগ্রাম চ্যানেলে পাবলিশ করে টেলিগ্রাম থেকে রেফার করে ইনকাম করতে পারেন। 

রিয়েল টেলিগ্রাম গ্রাহকরা পান

কিভাবে উপার্জন শুরু করবেন তার জন্য গুরুত্বপূর্ন ছোট একটি নির্দেশনা;

টেলিগ্রাম মেসেঞ্জারের বেশ কয়েকটি সুবিধা রয়েছে যা আপনাকে অর্থ উপার্জনের সুযোগ পেতে সহায়তা করবে. টেলিগ্রাম মেসেঞ্জার থেকে আয় করতে হরে যা যা আপনার করতে হবে :

  • একটি চ্যানেল তৈরি করুন।
  • নাম ও আপনার বিষয়বস্তু দিয়ে এটি পূরণ করুন। 
  • বিভিন্ন চ্যানেল থেকে বিজ্ঞাপন ক্রয় করুন।
  • নিয়মিত পোস্ট করুন ও ভাল এনগেজমেন্ট নিশ্চিত করুন। 
  • ফলোয়ারদের সংখ্যা বাড়ান.(সাধারণত ৫০০ ফলোয়ার হলে চ্যানেল থেকে আপনার বিজ্ঞাপনের জন্য অনুমতি দেওয়া হবে)। 

টেলিগ্রামে কিভাবে চ্যানেল তৈরি করবেন?

  • টেলিগ্রামে চ্যানেল তৈরি করার জন্য যা যা আপনার জানা প্র‍য়োজন: 
  • স্ক্রিনের বামকোণে স্যান্ডউইচ এর মতো দেখতে ম্যানুআইকনটিতে ক্লিক করুন ,(New Channel) এরপর (Create )এ ক্লিক করুন ,ও লগ-ইন করুন, নাম দিন (সর্বনিন্ম ৫ অক্ষর থেকে ৩২ এর মধ্যে)।
  • আপনি কি ধরনের চ্যানেল তৈরি করবেন? পাবলিক এবং প্রাইভেট চ্যানেল অপশন থেকে তা নিশ্চিত করুন।
  • তারপর, আপনাকে এই চ্যানেলটি দ্বারা আয় শুরু করার জন্য চ্যানেলটি প্রচার করা, গ্রুপ ইনভাইট করা, এবং আপনার ফলোয়ার এর সংখ্যা বাড়াতে হবে। যত বেশি ফলোয়ার হবে তত বেশি ইনকাম করতে পারবেন।
  • এবার, মেম্বার ও ফলোয়াদেরকে আপনার চ্যানেলে ইনভাইট করুন, আপনি সর্ব্বোচ্চ ২০০ জন সদস্য এড করতে পারবেন। যা পর্যায়ক্রমে সময়ের সাথে সাথে গ্রাহক সংখ্যাসহ বাড়তে থাকবে। 
  • চ্যানেল এর নাম ও বিষয়বস্তু উল্লেখ করুন।(২৫৫ অক্ষর এর মধ্যে)।
  • সর্বনিন্ম ১০টি পাবলিক চ্যানেল এর সাথে আপনার চ্যানেলটির সাথে যুক্ত থাকতে পারবে। 
  • সাবস্ক্রাইবারদের সংখ্যাসীমা-(অসংখ্য)
  • আপনার চ্যানেলটি তৈরি হয়েছে, এইবার আপনি চ্যানেলটির ডিজাইন সেটিংস অপশন থেকে ঠিক করতে পারেন।

কিভাবে টেলিগ্রামে মেম্বার এড করবেন?

সাধারণত টেলিগ্রামের শর্ত অনুযায়ী একটি একাউন্ট থেকে একটি গ্রুপে ২০০ মেম্বার এডড করতে পারবেন। টেলিগ্রাম সদস্যদের যোগ করা খুবই সহজ. আপনার পরিচিতি তালিকা থেকে তাদের যোগ করুন। 

আপনার ফোনে ঐ ব্যক্তির ফোন যোগাযোগ থাকতে হবে বা গ্রুপ থেকে ইনভাইট করে এড করে নিতে পারেন। তারপর চ্যানেলের অপশন খুলুন, সদস্য যোগ করুন, পরিচিতি নির্বাচন করুন। আপনার এই কার্যকর্ম নিশ্চিত করার পরে, এই লোকেদের আপনার চ্যানেলে সদস্যদের তালিকায় নেওয়া হবে। 

আপনি টেলিগ্রামে কত আয় করতে পারেন?

একটি চ্যানেল থেকে আপনি চাইলে সহজেই $৫০ থেকে $৫০০ হতে পারে। যা বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ৳৫০০০ টাকা থেকে ৳৫০০০০ টাকা। আপনার যত বেশি সদস্য থাকবেন এবং ভাল এনগেজমেন্ট রেট থাকবে, চ্যানেলের দাম তত বেশি হতে পারে। আপনি সহজেই আপনার টেলিগ্রাম চ্যানেল বা এমনকি গ্রুপ থেকে আয় করতে এই পদ্ধতিগুলো অনুসরন করতে পারেন। 

সবশেষে, আজকে আমরা আলোচনা করার চেষ্টা করেছি টেলিগ্রাম থেকে টাকা উপার্জন করার বিষয় সম্পর্কে। অনলাইন থেকে অর্থ উপার্জন করার অনেকগুলো উপায় থাকলে ও আপনি চাইলে অন্যান্য প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে অর্থ উপার্জন করার পাশাপাশি টেলিগ্রাম থেকে আয় করার বিষয়েও ভেবে দেখতে পারেন।

রিয়েল টেলিগ্রাম গ্রাহকরা পান

আর্টিকেলটি ভালো লাগলে অবশ্যই আপনার অনুভুতি কমেন্ট সেকশনে ও জানাতে পারেন। কথা হবে আগামী কোন পর্বে অন্য কোন বিষয় নিয়ে, সে পর্যন্ত সকলে ভাল থাকুন, সুস্থ থাকুন, সকলের সুস্বাস্থ্য কামনা করে আজকের জন্য বিদায় নিচ্ছি, সকলকে বসন্তের শুভেচ্ছা!